ক্রমিক নং | সেবার নাম | দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা / কর্মচারী | সংক্ষেপে সেবা প্রদানের পদ্ধতি | সেবা প্রাপ্তির প্রয়োজনীয় সময় ও খরচ | সংশ্লিষ্ট আইন-কানুন / বিধি-বিধান/ নীতিমালা | নির্দিষ্ট সেবা পেতে ব্যর্থ হলে পরবর্তী প্রতিকারকারী কর্মকর্তা |
---|---|---|---|---|---|---|
ক | গ | ঘ | ঙ | চ | জ | ঝ |
০১ | পশু পাখির চিকিৎসা প্রদান | ভেটেরিনারি সার্জন | ১। কৃষক/ খামারী/ গবাদি পশুর মালিকগণ অসুস্থ গবাদি পশুকে পশু হাসপাতালে নিয়ে আসেন এবং রেজিস্ট্রেশন করান ও চিকিৎসার জন্য আবেদন করেন। ২। অতঃপর পশু হাসপাতালে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে রোগ নির্ণয় করার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপত্রসহ ঔষধ প্রদান করা হয়ে থাকে। | ১-২ ঘন্টা ; বিনামূল্যে
| ১. পশুরোগ আইন, ২০০৫ ২. প্রাণিরোগ নীতিমালা, ২০০৮ | উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা |
০২ | কৃত্রিম প্রজনন কার্যক্রম সম্প্রসারণ | মাঠ সহকারী (কৃত্রিম প্রজনন) | ১। গাভীর মালিক গাভী গরম হওয়ার পর কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্রে নিয়ে আসেন এবং কৃত্রিম প্রজননের জন্য আবেদন করেন। ২। খামারী/ পশুর মালিকগণ তাদের পশুপাখিকে প্রজনন কেন্দ্রে নিয়ে আসেন। ৩। কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্রে রেজিস্টার ভূক্তকরণের পর উপযুক্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। তারপর সরকারি রশিদের মাধ্যমে ফি আদায়ের পর নিয়ম অনুযায়ী কৃত্রিম প্রজনন করানো হয় এবং রশিদ প্রদান করা হয়। | ১.৩০-২ ঘস্টা; ১ম প্রজনন- 1. তরল সিমেন ১৫টাকা 2. হিমায়িত সিমেন ৩০-টাকা | ১. গো-প্রজনন নীতিমালা, ২০০৭ ২.পশুরোগ আইন,২০০৮ | উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা
|
০৩ | গবাদি পশুর টিকাদান | ইউএলএ, ভিএফএ | ১। গবাদি পশুর মালিকগণ তাদের গবাদি পশুসমুহ টিকাদান কেন্দ্রে নিয়ে আসবেন এবং টিকা দেওয়ার জন্য আবেদন জানাবেন। কর্তৃপক্ষ টিকা প্রদানের জন্য টিকা প্রস্তুত করবেন এবং ফি আদায় করে টিকা প্রদান করবেন এবং পশুর মালিক পশু বাড়িতে নিয়ে যাবেন। ২। কমপক্ষে ১৫ দিন অম্তর এক একটি রোগের প্রতিষেধক টিকা প্রদান করা হয়ে থাকে। ৩। হঠাৎ কোন রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে জরুরি ভিত্তিতে খামারে গিয়ে বা প্রাণিসম্পদ অফিসে আক্রান্ত পশু নিয়ে আসলে ঐ রোগের টিকা প্রদান করা হয়। | টিকা প্রাপ্তি সাপেক্ষে ২ দিন হতে ৭ দিন ; ১. তরকা রোগ- ৫০টাকা/ মাত্রা ২. ক্ষুরারোগ -১৬ টাকা/ মাত্রা ৩. বাদলা রোগ-১.৫০টাকা/ মাত্রা | ১, পশুরোগ আইন, ২০০৫ ২. প্রাণিরোগ নীতিমালা, ২০০৮ | উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা
|
০৪ | হাঁস –মুরগির টিকাদান | ইউএলএ, ভিএফএ | ১। গবাদিপ্রাণির মালিক নির্দিষ্ট স্থানে হাঁস-মুরগি জমা করবে এবং টিকা প্রদানের জন্য আবেদন করবে। টিকা প্রস্তুত করে টাকা আদায়ের পর টিকা প্রদান করা হয়। প্রতি সপ্তাহে একদিন উপজেলা প্রাণিসম্পদ হাসপাতালে হাঁস-মুরগির টিকা প্রদান করা হয়। ২। ইউনিয়ন পশুপাখি কল্যাণ কেন্দ্রে প্রয়োজন অনুযায়ী টিকা প্রদান করা হয়ে থাকে । ৩। সেবা কর্মীর মাধ্যমে কোন নির্দিষ্ট এলাকায় গিয়ে চাহিদা মোতাবেক টিকা প্রদান করা হয়ে থাকে। ৪। সরকারি/ বেসরকারি খামার- সমূহে রুটিন মাফিক টিকা প্রদান করা হয়। | ৭ দিন ; ১. বাচ্চা রাণীক্ষেত রোগ – ১.৫০টাকা/ মাত্রা ২. বড় রাণীক্ষেত রোগ- ১৫ টাকা/ মাত্রা ৩. ফাউল কলেরা- ২০ টাকা/ মাত্রা ৪. ডাক প্লেগ রোগ ৩০ টাকা/ মাত্রা
| ১. পশুরোগ আইন, ২০০৫ ২. প্রাণিরোগ নীতিমালা, ২০০৮ | উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা
|
০৫ | প্রশিক্ষণ | উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা | ১। প্রয়োজনীয় বরাদ্দ পাওয়ার পর ভিএফএ,ইউএলএ এবং ইউপি মেম্বার সমন্বয়ে তালিকা প্রণয়ন করে ইউনিয়ন পরিষদ প্রথমে সভা আহ্বান করে প্রাথমিক তালিকা প্রণয়ন করে। তারপর উপজেলা পরিষদ সভায় তালিকা অনুমোদন করা হয়। প্রশিক্ষণের দিন, তারিখএবং সময় নির্ধারণ করে সংশ্লিষ্টদের অবহিত করা হয়। ২। নির্দিষ্ট সময় প্রশিক্ষণ দেওয়ার পর সনদ প্রদানরে মাধ্যমে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করা হয়। | সর্বোচ্চ ১ মাস ; ফ্রি | সংশ্লিষ্ট ট্রেইনিং মডিউল | জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা
|
০৬ | ঋণ বিতরণ | উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা | ১। প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদানের পর বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষে সরকারি নিয়ম মোতাবেক জনপ্রতি হারে ঋণ প্রদান করা হয়। ২। ক্ষুদ্র ঋণ উপজেলা অফিস থেকে এবং বৃহদাকার ঋণ ব্যাংকের মাধ্যমে প্রদান করা হয়। ৩। খামারীগণ ঋণ পাওয়ার জন্য উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বরাবর আবেদন করে। উপজেলা ঋণদান কমিটি কর্তৃক বাছাই করার পর ক্ষুদ্র ঋণ প্রদান করা হয়। | ১ মাস ; ৭% (সুদ ৪% এবং সার্ভিস চার্জ ৩%)
| ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ নির্দেশিকা, ২০১১
| জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা |
০৭ | ক্ষতিপূরণ প্রদান | উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা | ১। এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা দেখা দিলে সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে হাঁস-মুরগি ধ্বংস করার পর ধ্বংসকৃত মুরগির তালিকা অনুযায়ী সরকারি ক্ষতিপুরণ দেওয়া হয়। ২। ধ্বংসকৃত মোরগ-মুরগির তালিকা ইউএলও এবং ডিএলও –এর মাধ্যমে মহাপরিচালক বরাবর প্রেরণ করা হয়। অধিদপ্তর থেকে উক্ত তালিকা মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়। ৩। মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদনের পর প্রকল্প পরিচালকের মাধ্যমে জেলা প্রশাসক বরাবরে বরাদ্দ প্রদান করা হয় ৪। জেলা প্রশাসক টাকা উত্তোলনের পর ইউএনও এবং ইউএলও-এর মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে বিতরণ করা হয়। | ৩০ দিন ; সরকার নির্ধারিত মূল্য অনুযায়ী বড় মুরগি-২০০টাকা, ব্রয়লার মুরগি-১০০টাকা, বাচ্চা মুরগি-২০টাকা বি: দ্র: বর্তমানে ক্ষতিপূরণ দেয়া হচ্ছেনা | এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা কমপেনসেশন স্ট্রেটেজি, ২০০৮
| মহাপরিচালক প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর
|
০৮ | প্রাণিজাত উৎপাদিত পণ্য বিক্রয় | খামার ব্যবস্থাপক, বিক্রয়কারী | ১। সরকার কর্তৃক নির্ধারিত মূল্যে সরকারি খামার থেকে উৎপাদিত পণ্য সামগ্রী বিক্রয় করা হয় ২। উৎপাদিত পণ্য বিক্রয় কেন্দ্রে আনা হয় এবং সরকারি রশিদের মাধ্যমে টাকা আদায়ের পর পণ্য সরবরাহ করা হয় | পণ্য প্রাপ্তি সাপেক্ষে ১ দিন; ১. ডিম (খাবার)- ২০ টাকা/ হালি ২. ডিম (উর্বর)-২৪ টাকা/ হালি ৩. একদিন বয়সের মুরগির বাচ্চা ৪-২০ টাকা ৪. কালিং মুরগি ৯০টাকা ৫. কালিং হাস ১০০টাকা | ১. ন্যাশনাল লাইভস্টক ডেভেলপমেন্ট পলিসি,২০০৭ ২. অর্থ মন্ত্রণালয়ের আদেশ নং-৩৫ তাং-০৭ অক্টোবর ২০১৩ ৩. মৎ্স্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আদেশ নং ৩৬০ তারিখ ১০/১০/২০১২ | পরিচালক,উৎপাদন
|
০৯ |
| মহাপরিচালক, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর | ১। আবেদনকারীকে গবাদি প্রাণির খাদ্য ও ঔষধ বিক্রয়ের লাইসেন্সের জন্য মহাপরিচালক বরাবর আবেদন করতে হয়। সংশ্লিষ্ট শাখা প্রধান কর্তৃক যাচাই-বাছাই করার পর নির্ধারিত ফি প্রদান সাপেক্ষে ঠিকদারি লাইসেন্স প্রদান করা হয়। ২। গবাদি পশু আমদানি-রপ্তানির পারমিটের জন্য আবেদন করলে যাচাই-বাছাই করে পারমিট প্রদান করা হয় ৩। বিদেশ থেকে আনীত/ দেশ থেকে বিদেশে নেওয়া/ রপ্তানির জন্য পশুকে প্রাণিসম্পদ অফিসে নিয়ে আসলে ভেটেরিনারি সার্জন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে রোগমুক্ত সার্টিফিকেট প্রদান করেন। ৪। জবাই করার পূর্বে গবাদি পশু প্রাণিসম্পদ অফিসে নিয়ে আসলে ভেটেরিনারি সার্জন রোগমুক্ত কিনা তা পরীক্ষা করেন। অত:পর রোগমুক্ত সম্পর্কিত সনদ প্রদান করা হয়। | ৩০ দিন ; নতুন লাইসেন্স ৫০০০টাকা , নবায়ন ২০০০ টাকা | ১. পিপি আর-২০০৮, ২. প্রাণিরোগ নীতিমালা, ২০০৮ | সচিব, মৎস ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় |
গবাদি পশু-পাখি আমদানি রপ্তানির লাইসেন্স/ পারমিট/ অনুমতিপত্র/ সার্টিফিকেট ইস্যু এবং ঔষধ আমদানি ও বিক্রয়ের লাইসেন্স প্রদান এবং জবাই করার অনুমতি প্রদান | ||||||
১০ | পুনর্বাসন ও উপকরণ সহায়তা | উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা | ১। দুর্যোগময় পরিস্থিতি/ বিশেষ পরিস্থিতিতে অথবা মাঠ জরিপ করে ক্ষতির পরিমান এবং ক্ষতিগ্রস্থের অগ্রাধিকার তালিকা প্রস্তুত করা হয়। ২। সরকার কর্তৃক প্রদানকৃত/ বরাদ্দকৃত অর্থ/ উপকরণ অগ্রাধিকার তালিকা মোতাবেক সংশ্লিষ্ট ক্ষতিগ্রস্ত খামারী/ পালনকারীদের মাঝে পুনর্বাসন ও উপকরণ সহায়তা হিসেবে প্রদান করা হয়। | প্রাপ্তি সাপেক্ষে সর্বোচ্চ ১৫ দিন; বিনামূল্যে | জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা, ২০১৩ | জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা
|
১১ | জন-সাধারণের অভাব অভিযোগ গ্রহণ ও সমাধানের ব্যবস্থা করা | উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা | যে সমস্ত সেবা জনগণকে সরাসরি দেওয়া যায় না/ জনগণ পায়না সে বিষয়ে জনগণের নিকট থেকে অভিযোগ শোনার পর পরিদর্শন/যাচাই করে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। | ০৭ দিনের মধ্যে ; ফ্রি
| ১.ন্যাশনাল লাইভস্টক ডেভেলপমেন্ট পলিসি, ২০০৭ ২. ন্যাশনাল পোল্ট্রি ডেভেলপমেন্ট পলিসি, ২০০৮ ৩. প্রাণিরোগ নীতিমালা, ২০০৮ | জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা |
১২ | গবাদি পশু ও হাঁস-মুরগির খামার স্থাপনে জনগণকে উদ্বুদ্ধকরণের লক্ষ্যে গবাদি পশু ও হাস-মুরগির প্রদর্শনীর আয়োজন করা | জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা | উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ প্রাপ্তির পর প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। জনসাধারনের অংশ গ্রহণের জন্য উপজেলা এবং ইউনিয়ন পরিষদের সভার মাধ্যমে সকলকে এ বিষয়ে অবহিত করা হয়। নির্ধারিত সময়ে অংশগ্রহণের জন্য অংশগ্রহনকারীদের অবহিত করা হয়। সকল আয়োজন সম্পন্ন করার পর নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। | বছরে ০১ দিন ; ফ্রি | ১.পিপি আর, ২০০৮ ২. ন্যাশনাল লাইভস্টক ডেভেলপমেন্ট পলিসি-২০০৭ | পরিচালক (প্রশাসন) |
১৩ | কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র/ খামার পয়েন্ট/ উপকেন্দ্র পরিদর্শন ও জনগণকে পরামর্শ প্রদান | সহকারী পরিচালক কৃত্রিম প্রজনন ও ঘাস উৎপাদন | নির্ধারিত এলাকা পরিদর্শন ও পরামর্শ প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কৃত্রিম প্রজনন পয়েন্ট/কেন্দ্রে যান। সেখানে সেবার জন্য আগত কৃষক এবং সেবাদান কর্মী উভয়কেই পরামর্শ প্রদান করে থাকেন। | ১-৩ ঘণ্টা ; ফ্রি | ১. ন্যাশনাল লাইভস্টক ডেভেলপমেন্ট পলিসি-২০০৭ | পরিচালক (সম্প্রসারণ) |
১৪ | দুর্যোগকালীন জরুরি সহযোগিতা প্রদান | উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা | দুর্যোগকালীন সময়ে জরুরি সেবা প্রদানের জন্য অগ্রাধিকার তালিকা তৈরি করা হয়। আক্রান্ত এলাকার চাহিদা মোতাবেক এবং সেবা পণ্য প্রাপ্তি সাপেক্ষে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, প্রশাসন, গণ্যমান্য ব্যক্তি ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দুর্যোগকালীন নির্দিষ্ট এলাকায় জরুরি সেবা প্রদান করা হয়। | বৎসরের সকল দুর্যোগ কালীন সময় ১-৩ দিন | দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১২ | জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা
|
১৫ | উন্নত প্রযুক্তি হস্তান্তর | উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা | উন্নত প্রযুক্তি জনসাধারনের মাঝে হস্তান্তরের জন্য কৃষক/ খামারীদের নিয়ে সভা/ প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। অতপর কৃষক/খামারীদের মাঝে উন্নত প্রযুক্তি হস্তান্তর করা হয়। | ১-১০ দিন | ন্যাশনাল লাইভস্টক ডেভেলপমেন্ট পলিসি, ২০০৭ | জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা |
১৬ | উন্নত জাতের ঘাস চাষ ও সম্প্রসারণ | উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা | নির্দিষ্ট এলাকায় ঘাস চাষের জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার কৃষক নির্বাচন করা হয়। কৃষকদেরকে যথানিয়মে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। প্রশিক্ষনের পর বীজচারা/ চারা বিতরণের পর ঘাষের প্লট পরিদর্শন করা হয় এবং নিয়মিত পরামর্শ প্রদান করা হয়। | ১ মাস (প্রায়) | ন্যাশনাল লাইভস্টক ডেভেলপমেন্ট পলিসি, ২০০৭ | জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা |
১৭ | উন্নত জাতের গবাদি পশু ও হাঁস-মুরগি জনগণের মধ্যে বিতরণ | উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা/খামার ব্যবস্থাপক | জনগণের নিকট থেকে আবেদন প্রাপ্তির পর উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা/ খামার ব্যবস্থাপক যাচাই-বাছাইকরে অধিদপ্তরে প্রেরণ করেন। অধিদপ্তরে পরিচালক (উৎপাদন) পুনরায় যাচাই-বাছাইকরে মহাপরিচালকের নিকট উপস্থাপন করেন। মহাপরিচালক যাচাই-বাছাইকরে অনুমোদন করে উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা/ খামার ব্যবস্থাপকের নিকট বরাদ্দপত্র প্রেরণ করেন। পরবর্তীতে নির্ধারিত বিনিময় মূল্যের মাধ্যমে জনগণের মাঝে বিতরণ করা হয়। তাছাড়া সরকারি খামারে উন্নত জাতের গবাদি প্রাণি উৎপাদন করা হয়। এ লক্ষ্যে এলাকা এবং খামারি নির্বাচন করা হয়। তারপর বিনিময় মূল্য নির্ধারণের মাধ্যমে জনগণের মাঝে বিতরণ করা হয়। | ২০ দিন (প্রায়) | ১. ন্যাশনাল লাইভস্টক ডেভেলপমেন্ট পলিসি, ২০০৭ ২. অর্থ মন্ত্রণালয়ের আদেশ নং-৩৫ তাং-০৭ অক্টেবর ১৩ ৩. মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আদেশ নং-৩৬০ তাং- ১০ অক্টোবর ২০১২ | জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা/ পরিচালক (উৎপাদন) |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস