ডিমের উপকারিতা ও ডিমের গুনাগুন
১)বিশ্বের কয়েকটি সুপারফুডের মধ্যে ডিম একটি অসাধারণ(Superfood)
যা পুষ্টিতে ভরপুর।
২) ডিমকে বলা হয় ন্যাচারাল ভিটামিন পিল ।
৩)ডিমের মধ্যে আছে ভিটামিন এ যা দৃষ্টি শক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে।
৪) ডিমের করোটিনয়েড ,ল্যুটেন এবং জিয়েক্র্নথিন চোখের ছানি কমাতে সাহায্য করে।
৫) ডিমের ভিটামিন বি১২- আমরা যা খাচ্ছি তা খাদ্যকে শক্তিতে রম্নপামত্মরিত করতে সাহায্য করে।
৬)ডিম দেহের পুষ্টিগুন বাড়াতে ও দীর্ঘায়ুতে সাহায্য করে।
৭) ডিম রক্তে কোলেষ্টরল জমতে বাধা দেয়।
৮) ডিম ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।
৯)ডিম কিডনি ও মসিত্মস্কের কার্যকারিতা ঠিক রাখে ।
১০)ডিম রক্তে লোহিত কণিকা তৈরি করে।
১১)ডিমের ভিটামিন ই বন্ধারোধে,তারম্নন্য ধরে রাখা এবং স্কিন ক্যানসার প্রতিরোধে গুরম্নত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
১২) গবেষণায় দেখা গেছে ওমেগা-৩ রক্তের পস্নাজমায় ট্রাইগিস্নসারিডের পরিমান কমায়, যার ফলে হৃদরোগের ঝুকি কমায়।
১২) ডিমের ওমেগা-৩ চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি,মাংসের ক্ষয়পূরণ রোধ ও ব্রেস্ট ক্যান্সার রোধেও কাজ করে।
১৩) ডিমে ২০০ ধরনের এন্টিবডি রয়েছে, যা মানব দেহে সালমোনেলা আক্রমণ রোধ করে।
১৪) ডিমের মধ্যে যে এলবুমিন আছে তা মিউকাস মেমব্রেনকে রক্ষণাবেক্ষণ করে ফলে পাকস্থলীর প্রদাহ ,আলসার,ডায়রিয়া প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
১৫)এইচ ডি এল ,অসম্পৃক্ত ফ্যাটি এসিড, ওমেগা-৩ যা রক্তের কলেষ্টরলের পরিমান হ্রাস করে এবং রক্তনালীতে এলডিএল বা লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন জমতে বাধা দেয়। ফলে হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বহুলাংশে কমে যায়।
১৬) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুযায়ী এক জন মানুষের সপ্তাহে কম পক্ষে ০৩ টি ডিম খাওয়া প্রয়োজন, তাই সুস্থ্য যদি থাকতে চান প্রতিদিন ডিম খান।
প্রচারেঃ উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর,বদরগঞ্জ,রংপুর।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস